যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে ৫৬টি অবিশ্বাস্য তথ্য:
অনেকভাবেই বলা যায় যে যুক্তরাষ্ট্র অন্যান্য দেশের মত নয়। দীর্ঘ বছরের ইতিহাসে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বিষয়ে স্মরণীয় দৃষ্টান্ত রয়েছে।
পদমর্যাদার দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে বিশ্বের পরাশক্তি এবং বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর একটি যাদের জনসংখ্যায় অনেক বৈচিত্র্য রয়েছে এবং বৈশ্বিক বিনোদনের রপ্তানীতে ১ নম্বর- এ রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে বলার মতো সত্যিকারের উল্লেখযোগ্য বিষয়ের অভাব নেই।
যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে এমন একটি দেশ যেখানে ব্যক্তিগত অনেক সম্পত্তির মালিকের মানুষের বসবাস। কিন্তু সবমিলিয়ে এখানের অধিবাসীরা পৃথিবীর সবচেয়ে বড়লোক নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫৬টি অসাধারণ কৃতিত্ব নিচে দেওয়া হল-
১. যুক্তরাষ্ট্র বৃহৎ:
আয়তনের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম দেশ যা প্রায় সমগ্র ইউরোপের সমান।
২. বিশ্ব সেরা ক্রীড়াবিদ:
আমেরিকান ক্রীড়াবিদরা অন্য যেকোন দেশের ক্রীড়াবিদদের চেয়ে বেশি অলিম্পিক জিতেছে।
৩. আবহাওয়ার বৈচিত্র্যতা:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে এমন একটি দেশ যেখানে পৃথিবীর ৫ ধরণের আবহাওয়ার সবগুলো রয়েছে। যেমন: ক্রান্তীয়,শুষ্ক, নাতিশীতোষ্ণ, মহাদেশীয় এবং মেরু।
৪. আন্তজার্তিক পর্যটনের জন্য আর্কষণীয় জায়গা:
ফ্রান্স ও স্পেনের পরে যুক্তরাষ্ট্রে পর্যটকরা সবচেয়ে বেশি দেখতে আসে।
৫. বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ:
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সীমান্তে অবস্থিত লেক সুপিরিয়র হচ্ছে ভূ-পৃষ্ঠের সবচেয়ে বড় পরিষ্কার পানীয় জায়গা।লেকটির আয়তন ৩১,৭০০ বর্গ মাইল।
৬. অফিস ভবন:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগন হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অফিস ভবন।
৮.অভিবাসীদের গন্তব্য:
যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে ৪৫ মিলিয়ন অভিবাসীর আবাসস্থল যা বিশ্বের যেকোন দেশের তুলনায় বেশি।
৯. মিউজিকের কেন্দ্র:
jazz, rock ‘n’
roll,hip-hop,country,folk,R&B,Soul এবং gospel সহ বেশিরভাগ মিউজিক যা বিশ্ব শুনে থাকে তা Usa থেকে এসেছে।
১০.হলিউড হচ্ছে প্রভাবশালী:
যুক্তরাষ্ট্রের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি হচ্ছে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড়, পুরানো এবং সবচেয়ে বেশি লাভজনক ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। রিসার্চ ফার্ম IBISWORLD এর মতে ২০১৯ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ৩৩ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে।
১১. প্রিয় খাবার:
গতমাসে ১০ জনে ৯ জন আমেরিকান পিৎজা খেয়েছে। পরিসংখ্যান অনুসারে প্রতিদিন আমেরিকানরা ১০০ একর পরিমাণ পিৎজা খেয়ে থাকে।
১২. সরকারী সম্পত্তি:
যুক্তরাষ্ট্রের ৩ ভাগের ১ ভাগ জায়গা অথবা প্রায় ৬৫০ মিলিয়ন একর সরকারী মালিকানায়।
১৩.ফাস্ট ফুডের দেশ:
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজেজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন এর তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৮৪.৮ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে ৩৭% জনসংখ্যা প্রতিদিন ফাস্ট ফুড খেয়ে থাকে।
১৪. আমেরিকান শুধু আমেরিকানদের নয়:
Usda এর তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্রের ২৪.৩ মিলিয়ন একর জমির মালিক হচ্ছে বিদেশীরা।
১৫. প্রেসিডেন্ট:
যুক্তরাষ্ট্রই হচ্ছে ১ম দেশ যারা প্রথম প্রেসিডেন্ট শব্দটি ব্যবহার করে।
১৬. উদ্ভাবন:
যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কেন্দ্র। প্লেন, কম্পিউটার, সেলফোন,পটেটো চিপস এবং বাতি হচ্ছে এসব উদ্ভাবনী দক্ষতার কিছু নির্দশন।
১৭.আমেরিকানরা কুকুর পছন্দ করে:
যুক্তরাষ্ট্রে আনুমানিক ৭৫.৮ মিলিয়ন কুকুর রয়েছে যা ২য় অবস্থানকারী ব্রাজিলের দ্বিগুণের চাইতে বেশি।
১৮. যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি বৃহৎ:
যদিও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ৫% এর চেয়েও কম মানুষ বসবাস করে কিন্তু বিশ্বের ২৫% অর্থনৈতিক উৎপাদন যুক্তরাষ্ট্র করে থাকে।
১৯. তেল উৎপাদন:
গত ১০ বছরে বিশ্বে সবচেয়ে পেট্রোলিয়াম উৎপাদনকারী দেশ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৯ সালে দেশটি প্রতিদিন ১৮.২৩ মিলিয়ন ব্যারেল তেল উৎপাদন করে যা ২য় সর্বোচ্চ তেল উৎপাদনকারী দেশ সৌদি আরব থেকে অনেক বেশি। এই তেলগুলো হল অপরিশোধিত তেল, অন্যান্য পেট্রোলিয়াম জাতীয় তেল এবং জৈব জ্বালানী।
২০. তেল ব্যবহার:
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তেল ব্যবহারকারী দেশও। গ্যাসোলিন, জ্বালানী তেল, হাইড্রোকার্বন,গ্যাসের তরল এবং জেট ফুয়েলের ব্যবহার মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিদিন ২০.৪৮ মিলিয়ন ব্যারেল তেল ব্যবহার করে।
২১. যুক্তরাষ্ট্রের পতাকা:
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পতাকাটির ডিজাইন করেছে একজন হাই স্কুল ছাত্র।।
২২. সেকেন্ড এমেন্ডমেন্ট:
যুক্তরাষ্ট্রের সেকেন্ড এমেন্টমেন্ট সংশোধনী অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের কাছে অস্ত্র রাখার অধিকার রয়েছে। পরিসংখ্যান মতে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ জন মানুষের মধ্যে ১০১ জনের বন্দুক রয়েছে। ২য় তে রয়েছে সার্বিয়া যেখানে ১০০ জনের মধ্যে ৫৮ জনের বন্দুক রয়েছে।
২৩. জার্মান প্রভাব:
প্রায় ৪৩% আমেরিকান পূর্ববর্তী জার্মান বংশের হিসেবে চিহ্নিত যা অন্য যেকোন জাতীয়তার চাইতে বেশি।
২৪. সার্বভৌম পরিমাপ পদ্ধতি :
পৃথিবীর ৩টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে একটি দেশ যারা আনুষ্ঠানিকভাবে মেট্রিক সিস্টেমে পরিবর্তিত হয়নি। লাইবেরিয়া আর বারমা হচ্ছে অন্য দুটি দেশ।
২৫.চাকুরীর মেয়াদ:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চাকুরীজীবি বা বেতন কর্মী তার নিয়োগকর্তার সাথে গড়ে ৪.২ বছর ধরে থাকেন।
২৬. সবুজ ডলার:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকার জাল টাকা বন্ধ করার জন্য সবুজ ডলারের কৌশলকে বেঁছে নিয়েছে। ১৯শ শতাব্দীতে যখন সবুজ রং গৃহীত হয়েছিল তখন ক্যামেরা শুধু কালো আর সাদা ছবি তুলতে পারতো তাই তখন নোট নকল করে উৎপাদন কঠিন ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেক জনসংখ্যাই ৯টি অঙ্গরাজ্যগুলোতে থাকে এগুলো হল: ক্যালিফোর্নিয়া,টেক্সাস, ওহিও,জর্জিয়া এবং নর্থ ক্যারোলিনা।
২৮. আমেরিকানরা ভ্রমণ করতে পছন্দ করে:
২০১৭ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে আমেরিকানদের দখলে রয়েছে ২১.৪ মিলিয়নের উপরে পাসপোর্ট যা সবচেয়ে বেশি হিসেবে লিপিবদ্ধ।
২৯. নিজের প্রতি বিশ্বাস:
পিউ রিসার্স সেন্টারের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ৫৭% আমেরিকানরা বিশ্বাস করে যে ব্যক্তি তার নিজের জীবনের সফলতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।আর এটি ছিল বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শতকরার হার।
৩০. আমেরিকানরা স্থান পরিবর্তন করতে পছন্দ করে:
যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল দেশগুলোর একটি। গ্যালাপ ভোটের জরিপে দেখা গিয়েছে শেষ ৫ বছরে ২৪% মার্কিন প্রাপ্ত বয়স্করা জায়গা পরিবর্তন করেছে।
৩১. টর্নেডো:
বিশ্বের প্রতি ৪টি টর্নোডোর ৩টি যুক্তরাষ্ট্রে সংঘটিত হয়।
৩২. নোবেল প্রাইজ:
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের যেকোন দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি নোবেল প্রাইজ পুরস্কার পেয়েছে।
৩৩. জীববৈচিত্র্য:
স্তন্যপায়ী,সরীসৃপ, মাছ এবং ভাস্কুলার উদ্ভিদ প্রজাতির সংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের ১০টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র একটি।
৩৪. বনভূমি:
বনভূমির দিক দিয়ে কানাডা, ব্রাজিল এবং রাশিয়ার পরে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে ৩.১ মিলিয়নের উপরে বনভূমি রয়েছে।
৩৫. আমেরিকানরা ফুটবল খেলতে পছন্দ করে:
২০১৫ সালে Super Bowl Xlix চ্যানেলটি ছিল সবচেয়ে বেশি জনগণের সরাসরি সম্প্রচার দেখার চ্যানেল।যে চ্যানেলটি আনুমানিক ১১৪.৪ মিলিয়ন মানুষ দেখেছে। ২০১৯ সালে super Bowl LIII এর দেখার গড় ছিল ৯৮.৩ মিলিয়ন যা ছিল এক দশকে সবচেয়ে কম।
৩৬. সংখ্যালঘু হবে সাদা:
New census bureau projections অনুমান করেছে যে ২০৪৫ সালের মধ্যে সংখ্যালঘু হবে সাদা। তখন সাদা মানুষের পরিমাণ হবে ৪৯.৭%।
৩৭. আমেরিকা যুক্ত:
বিশ্ব জনসংখ্যার ৫৪% এর বিপরীতে আমেরিকার ৯০% মানুষ ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত।
৩৮. ভদ্রতা:
২০১৮ সালের আন্তজার্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান Charities Aid Foumdation
এর মতে ভদ্রতার দিক দিয়ে অস্ট্রেলিয়া,ইন্দোনেশিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরেই যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান।
৩৯. প্রচুর উপকূলরেখা:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১২,৩৮০ মাইল উপকূল রেখা রয়েছে যা বিশ্বের ৮টি দেশ ছাড়া সব দেশ থেকে বেশি।
৪০. সবচেয়ে বেশি চাকুরীজীবিদের আবাসস্থল:
১৯৬২ সালে আরকানসাসে প্রতিষ্ঠিত হওয়া ওয়ালমার্ট কোম্পানীতে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি চাকুরীজীবি রয়েছে যেখানে ২.২ মিলিয়ন মানুষ চাকুরী করছে।
৪১. ম্যানহাটন’স চায়নাটাউন:
ম্যানহাটন চায়না টাউন হচ্ছে চায়না অধিবাসীদের আবাসস্থল যা দক্ষিণ গোর্লার্ধে সবচেয়ে বেশি চায়না বসবাসকারী।
৪২. শক্তি:
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ২১% শক্তি ব্যবহার করে এবং মাথাপিছু সবচেয়ে বেশি শক্তি ব্যবহার করে।যুক্তরাষ্ট্র শক্তি উৎপাদনের দিক দিয়ে বিশ্বে ২য়।
৪৩. উচ্চ শিক্ষা:
যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী শিক্ষা পদ্ধতি এবং প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে এক মিলিয়নেরও বেশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী আসে।
৪৪. বিয়ার তৈরীর জায়গা:
বিয়ারকে যারা ভালোবাসে তাদের জন্য সুসংবাদ। যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৭৮ সালে ৮৯টি মদের কারখানা থেকে নৈপুণ্যভাবে বেড়ে ২০১৮ সালে হয়েছে ৭৪৫০।
৪৫. আমেরিকান কোম্পানীর নেতৃত্ব :
মার্কিন ক্যাপের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের ১০টির ৯টি কোম্পানী যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কেট ক্যাপের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের ১০০টি কোম্পানীর ৫৪টি আমেরিকান।
৪৬. সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রি নেতৃত্ব:
বিএলএস রির্পোট অনুসারে ১০৮ মিলিয়ন মানুষকে সার্ভিস সেক্টরে নিযুক্ত করা হয়েছে।
৪৭. দেশীয় আমেরিকানদের প্রভাব:
২৬টি অঙ্গরাজ্য যা মোট অঙ্গরাজ্যের অর্ধেক য়েগুলোর নাম দেশীয় আমেরিকানদের সাথে মিল রেখে করা হয়েছে।
৪৮. হারিকেনস:
The National oceanic And Atmospheric Administration এর ডাটা অনুসারে ১৮৫১ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত উপকূলে পৃথিবীর যেকোন দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি হারিকেন হয়েছে।(প্রায় ৩০০ এর কাছাকাছি)
৪৯. আমেরিকানরা হট ডগ পছন্দ করে:
২০১৯ সালে সুপারমার্কেটে আমেরিকানরা ৮৭১.৮ মিলিয়ন পাউন্ড বা ২.৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের হট ডগ দোকানে আনে।লস এঞ্জেলস ফাস্ট ফুডের জন্য বিখ্যাত যারা বছরে ৩০ মিলিয়ন পাউন্ড ফাস্ট ফুড খেয়ে থাকে।
৫০. সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস:
২০১১ থেকে ২০১৩ সালে Pew research center এর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যে ৫৪% আমেরিকানরা বলে তাদের জীবনে ধর্ম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে কানাডা,অস্ট্রেলিয়া এবং জার্মানীতে এর পরিমাণ যথাক্রমে ২৪%, ২১% এবং ২১%।
৫১.বেসবল:
আমেরিকার মানুষদের সময় অতিবাহিত করার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে বেসবল খেলা। বেসবল খেলাটির ধারণা ধার করা হয়েছে ব্রিটিশদের ক্রিকেট খেলা থেকে। ১৮৯১ সালে ম্যাসেচুসেটস এ স্পোর্টস শিক্ষক স্প্রিংফিল্ড বাস্কেটবল খেলা আবিষ্কার করে যা একচেটিয়াভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয় জনপ্রিয় খেলা।
৫২. বৃহত্তম সীমান্ত:
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সীমান্ত যুক্তরাষ্ট্র তার পার্শ্ববর্তী দেশ কানাডার সাথে অবস্থিত যেটির আয়তন ৫,৬০০ মাইলের বেশি। সীমান্তটি উত্তরের ৪৮টি অঙ্গরাজ্যের এবং পূর্বে আলাস্কা সীমান্ত নিয়ে গঠিত।
৫৩. কৃষিভিত্তিক পাওয়ারহাউজ:
যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীর যেকোন দেশের চাইতে সবচেয়ে বেশি ফসল উৎপাদন করে। ২০১৮-২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ফসল উৎপাদিত হয়েছে ৩৬৬ মিলিয়ন। যুক্তরাষ্ট্রের পিছনের রয়েছে চায়না যাদের উৎপাদনের পরিমাণ ১০০ মিলিয়নের বেশি।
৫৪.গলফ খেলার হটস্পট:
বৃহত্তম দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বের সেরা অনেকগুলো গলফ ক্লাব রয়েছে। বিশ্বের সেরা ১০০টির মধ্যে ৫২টি গলফ ক্লাব যুক্তরাষ্ট্রে।
৫৫. সবচেয়ে বেশি বিলিওনিয়ারের দেশ:
সিএনবিসির রির্পোট অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বের যেকোন দেশের চাইতে বেশি বিলিওনিয়ার রয়েছে। (৭০৫ জন বিলিওনিয়ার রয়েছে)। বিশ্বের ১০জনের ৭ জন সেরা ধনী আমেরিকান।
চাঁদ সম্পর্কে কিছু অজানা ও মজাদার তথ্য,আমেরিকা সম্পর্কে কিছু অজানা ও মজাদার তথ্য,অবাক করা তথ্য,চাঁদ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য,চাঁদ সম্পর্কে কিছু চমকপ্রদ তথ্য,যুক্তরাষ্ট্র,চাঁদ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য 2019,চাঁদ সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য,চাঁদ সম্পর্কে কিছু অজানা,আমেরিকা সম্পর্কে কিছু অজানা,মজাদার তথ্য